সন্ত্রাস দমন আইনে ও সরকারের নির্বাহী ক্ষমতাবলে স্বাধীনতা ও রাষ্ট্র বিরোধী জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার সরকারী প্রজ্ঞাপনকে স্বাগত জানিয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দীন চৌধুরী বলেন, শোকাবহ আগস্ট মাসের প্রথম দিনে স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। তাই আমাদের প্রত্যেককে যারা স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বাংলাদশেকে বিশ্বাস করি আমাদের প্রতিপক্ষ যে আবরণ ও মুখোসে থাকুক না কেন তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করার সময় এসেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স-পরিবার হত্যা পর্ব শোকাবহ আগস্ট মাসের প্রথম দিনে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আন্দকিল্লাস্থ শাহী জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত দোয়া ও মিলাদ মাহফিল শেষে শোক র্যালী পূর্ব এক সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে একথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীন বলেন, এই আগস্ট মাস বঙ্গবন্ধুকে হত্যাসহ শেখ হাসিনার প্রাণনাশ এবং জঙ্গীবাদের উত্থানের অনেক অঘটন ঘটেছে। এই আগস্ট মাসের প্রারম্ভেই ছাত্রদের কোটা বিরোধী আন্দোলন স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে নিশ্চিহ্ন করার একটি অশনি সংক্ষেত। আমাদের প্রত্যেক স্তরের নেতা-কর্মীদের একমাত্র দায়িত্ব হলো সরলমতি সন্তানদের বিভ্রত করে জামায়াত-শিবির দেশীয়-আন্তর্জাতিক নীলনকশা অনুযায়ী বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চাই, তাদের বিরুদ্ধে ৭১’র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা দিবা-নিশি রাজপথে থাকতে হবে। শোকাবহ আগস্ট মাসের শুরুর প্রথম দিনে শোককে শক্তিতে পরিণত করার দুর্জয় সাহস নিয়ে জামায়াত-শিবির ও তাদের প্রধান আশ্রয়দাতা বিএনপির স্বাধীনতা বিরোধী নেতাকর্মীদের ঠিকানা অনুসন্ধান করে তাদের কবর রচনা করতে হবে।
দোয়া ও মিলাদ মাহফিল শেষে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ চত্বর হতে একটি বিশাল শোক র্যালী বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এসে শেষ হয়। মিলাদ মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সুজন, আলহাজ্ব আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী, উপদেষ্টা আলহাজ্ব সফর আলী, শেখ মাহমুদ ইসহাক, মুক্তিযোদ্ধা এনামুল হক চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ আব্দুচ ছালাম এম.পি, সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক সংসদ সদস্য নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনি, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম ফারুক, সৈয়দ হাসান মাহমুদ শমসের, এডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, মশিউর রহমান চৌধুরী, হাজী মোহাম্মদ হোসেন, দিদারুল আলম চৌধুরী, আবু তাহের, ডা. ফয়সল ইকবার চৌধুরী, শহিদুল আলম, জহর লাল হাজারী, নির্বাহী সদস্য আবুল মনছুর, সৈয়দ আমিনুল হক, আলহাজ্ব পেয়ার মোহাম্মদ, এম.এ লতিফ এম.পি, কামরুল হাসান বুলু, বখতেয়ার উদ্দিন খান, সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, ইঞ্জিনিয়ার বিজয় কিশান চৌধুরী, জাফর আলম চৌধুরী, আবদুল লতিফ টিপু, ড. নেছার উদ্দিন মনজু, মোহাম্মদ জাবেদ, হাজী বেলাল আহমদ, মোরশেদ আকতার চৌধুরী, থানা আওয়ামী লীগের সিদ্দিক আলম, জাহাঙ্গীর চৌধুরী সিইনসি স্পেশাল, কাজী আলতাফ হোসেন, রেজাউল করিম কায়সার, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের শাহাজাহান রশিদ, শাহাজাদা কাজী আব্দুল মালেক, হুমায়ুন কবির মুন্না, নূর মোহাম্মদ নুরু, এডভোকেট আইয়ুব খান, সাইফুদ্দিন খালেদ, কাজী রাশেদ আলী জাহাঙ্গীর, আব্দুর রহিম, আতিকুর রহমান, সরওয়ার মোর্শেদ কচি, অধ্যাপক ইসমাইল, লুৎফুল হক খুশি, কায়সার মালিক, আলহাজ্ব সিদ্দিক আহমদ, দিদারুল আলম মাসুম, আব্দুল আজিম, সাইফুল আলম বাবু, শাহেদুল আলম শাকিল, মোহাম্মদ মুছা, আকবর আলী আকাশ, নুরুল আজিম নুরু, ইফতেখারুল আলম জাহেদ, আবু তৈয়ব সিদ্দিকী, সলিম উল্লাহ বাচ্চু, ইদ্রিস কাজেমি, মোহাম্মদ মহসিন, সৈয়দ মোহাম্মদ জাকারিয়া, সিরাজুল ইসলাম, দিলদার খান দিলু, এরশাদ উল্লাহ, নাজিমুল ইসলাম মজুমদার, আলহাজ্ব আলী বক্স, গোলাম মোহাম্মদ জুবায়ের, সালাউদ্দিন ইবনে আহমেদ, মুজিবুল হক পেয়ারু, ইকবাল হাসান, লায়ন আশীষ ভট্টাচার্য, ফারুক আহমেদ, আনিসুল হক ইমন, হাজী মোহাম্মদ হাসান, জিয়াউল হক সুমন, জয়নাল আবেদীন আজাদ, মোহাম্মদ রেদোয়ান, ইলিয়াস সরকার প্রমুখ।